১। ‘How to change your life’ বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের বানান ভুল করে ‘How to change your wife’ হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর সেটা সাথে সাথেই বেস্ট সেলার! পরে সেটা তারা কারেকশন করেছিল। তাতে কি? ব্যাপক বিক্রিই প্রমান করে সবাই এরকম একটা বই
বর্ণ প্রথা বলে ধর্মগ্রন্থ সমূহে কোন শব্দ বা টার্ম নেই। তবে কেন সেটাকে আমি স্বীকার করবো ?
উচ্চ বর্ণ ও নিন্ম বর্ণ নিয়ে পৌত্তলিক ধর্মে যে ভেদাভেদ রয়েছে আমি সেটাকে স্বার্থবাদী গোষ্ঠীর মনগড়া কেচ্ছা ছাড়া কিছুই বলে মনে করি না।
বর্ণ প্রথা বলে ধর্মগ্রন্থ সমূহে কোন
যে মেয়েটা একবার বিক্রি হয়ে যায়, সে যেন হঠাৎ জ্বলন্ত কয়লায় ডুবে যায়। চাপিয়ে দেয়া ধর্মকর্মও নরক মনে হয়, আর এটা তো জোর করে মহাপাপে ডুবিয়ে রাখা, সারাক্ষণ। এখানকার মাসী, দালাল, খদ্দের সবাই নির্দয়, লোভী। সবাই চেষ্টা করে যত
ঢাকা মানেই চরম মাত্রার নগরায়ন। শুধু বাংলাদেশ না, পৃথিবীর হাতে গোনা কয়েকটি মেগাসিটির (জনসংখ্যা যেখানে কোটির উপরে) একটি। হতে পারে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল শহর এই মুহুর্তে ঢাকা। দিগন্তজোড়া কনক্রিটের স্থাপনার মাঝেও বেশ কিছু গাছগাছালী আছে, কোন কোন রাস্তার পাশে
জীবন আমাকে যত সুখ দিচ্ছে ততই সুখ অনুভব করার ক্ষমতা কেড়ে নিচ্ছে। যত প্রভাব দিচ্ছে তত অসহায়বোধ বাড়ছে। যত জনপ্রিয়তা দিচ্ছে তত নিঃসঙ্গতা বাড়ছে। যত দামী গাড়ি দিচ্ছে তত বসে থাকার ক্ষমতা কেড়ে নিচ্ছে।
একজন অপারেশনের রুগীকে যে পরিমাণ বেদনানাশক
একটা পার্কে বসলে, এক পলকে, সারাটা জীবন দেখে ফেলা যায়। এই যে, ডায়াবেটিসের রোগীর হাঁটা, হার্টের রোগীর হাঁটা, কৌতূহলী কিশোরী চঞ্চল হাঁটা।
একদিন এই কিশোরীও হাঁটতে আসবে ডায়াবেটিক বা হার্টের রোগের জন্য। তার আগে হয়তো সে কিছুদিনের জন্য কড়া লিপস্টিক ও
দেশপ্রেম এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করাটা, মানুষের আদিম এবং মৌলিক প্রবৃত্তিগুলোর একটি। প্রতিটি মানুষের মধ্যেই এটা সুস্পষ্ট। দেশের জন্য অথবা অরাজকতার বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য, কোন দল বা নেতার সম্মতির দরকার হয়না এবং মানুষ কারো হুকুমের জন্য অপেক্ষাও করে না।
সে যখন বিপদটা আঁচ করতে পেরেছিল,
ইঙ্গিতটা আমাদের দিয়েছিল সাথেসাথেই।
আমি যখন আহত হয়ে পড়ে ছিলাম, আমাকে
রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল সে।
সে যখন আঘাতে অচেতন হয়ে পড়েছিল,
যন্ত্রনায় ছটফট করেছিলাম আমি।
আমার আঙুল থেঁতলে নীল হয়ে গেল যখন,
চিৎকার করে
চারিদিকে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে
আর ওরা গোলাবারুদের উপরে দাঁড়িয়ে,
আর ছায়াগুলো মিলেমিশে একত্র হচ্ছে ।
এ জনপদ আজকে জনশুন্য হয়ে যাচ্ছে
শহর বন্দরগুলোও ঢেকে যাচ্ছে মুখোশে,
মানবতা সেও যেন নির্বাসনে চলে যাচ্ছে ।
আজ পৃথিবীর সমস্ত অলিগলিতে জুড়ে
আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতা চলছে,
উশৃঙ্খল ; সুদীর্ঘ তপ্ত দুপুরের
আমি ছোট একটা শহরের রাস্তায়, একটা পাগলী কে কয়েকবার দেখেছিলাম। একটা ভ্যানিটিব্যাগ কাঁধে ঝুলিয়ে, সম্ভব সুন্দর ভাবে সালোয়ার কামিজ পড়ে, যতটা সম্ভব সেজেগুজে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতো। খুব ছোট মেয়েরা যেমন ঠোঁটে লিপস্টিক দেয়, শাড়ি পড়তে চায়, বড়দের মত আচরণের
কেউটে সাপ বলছে,
“ঢোড়া সাপ এই অঞ্চলের জন্য ভয়ংকর হুমকি স্বরূপ। এদের এলাকা ছাড়া করতে না পারলে সব কিছুই ধ্বংস করে ফেলবে। ঢোড়া সাপের বিষ যে কত সাংঘাতিক, সেটা আমাদের মত সাপ জাতের চেয়ে ভালো কে বুঝবে?
মনে নাই ইতিহাসের সেই