কেমন আছো কবি?
তুমি কি এখনও লেখ কবিতা?
এখনও কি সমান ধার তোমার লেখনীতে?
কি সব ছাইপাঁশ লেখ বলতো-
কেউ কি পড়ে তোমার কবিতা?
কি লাভ এসব লিখে?
পারবে তুমি সমাজকে বদলাতে?
তোমার নাকি বিদ্রোহী মন
সমাজের বুকে ঘটে যাওয়া
সারা দিনের ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলতে
খোলা আকাশের নীচে ছাদের কার্নিশের
রেলিং-এ ভর দিয়ে সে এসে দাঁড়ালো;
এলোমেলো কিছু বাতাস তাকে সঙ্গ দিল।
ফুসফুসে কিছু টাটকা খাবার চালান দিয়ে
রসিদের জন্য কর্মরত চাঁদের দিকে
তাকিয়ে অপেক্ষা করতে থাকলো।
আজ সারাদিন তার এতটুকুও বিশ্রাম মেলেনি।
অসুস্থ স্ত্রীর পরিচর্যায়,ছোট্ট শিশুটির দেখাশোনায়,
কোথায়
তিন বছর আগের কথা। ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম এক ছেলে বন্ধু ছবি পোষ্ট করেছে, তাতে ক্যাপশন লিখেছে – “একদা লিওনার্দো দা ভিঞ্চি দ্বারা ছবিটি আঁকিয়ে নিয়েছিলাম” তার এই ক্যাপশন দেখে দুই মিনিট মুখ হা করে বসে ছিলাম। কি বলবো বুঝতে পারিনি।
পালাকীর্তন ও বাউল গান।(প্রথম অধ্যায়)
কীর্তনবাংলা সঙ্গীতের অন্যতম আদি ধারা। কীর্তন বলতে সঙ্গীতের একটি সঙ্গীতশৈলীকে বোঝায়। বাংলা ভাষায় রচিত শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত হিসেবে কীর্তনকে ধরা হয়। সাধারণ লোকের পক্ষে অতি সহজে ঈশ্বর সাধনার একটি উপায় হিসেবে এর উদ্ভব। গানের মাধ্যমে ধর্মচর্চার এ ধারা প্রাচীনকাল থেকেই
একসময় এলুমিনিয়ামের বাজারমূল্য রূপার চেয়েও বেশী ছিলো। কোনো রাজকীয় অনুষ্ঠানে রাজা বা তার পরিবারের লোকজনদেরকে এলুমিনিয়ামের চামচ দেয়া হতো এবং অন্যান্য অতিথিদেরকে দেয়া হতো রূপার চামচ। তখন রাজার টাকশাল থেকে শুরু করে বনেদী ঘরের সুন্দরী রমনীর অলংকারে এই ধাতুটি শোভা পেতো। অথচ এই এলুমিনিয়াম
যখন টাইটানিক ডুবছিল তখন কাছাকাছি তিনটে জাহাজ ছিল। একটির নাম ছিল “স্যাম্পসন”। মাত্র সাত মাইল দুরে ছিল সেই জাহাজ। ওরা দেখতে পেয়েছিল টাইটানিকের বিপদ সংকেত, কিন্তু বেআইনি সীল মাছ ধরছিল তারা। পাছে ধরা পড়ে যায় তাই তারা উল্টোদিকে জাহাজের মুখ ঘুরিয়ে বহুদুরে চলে যায়।
আসছে বিশ্বকাপ ফুটবল
বিশ্বকাপ ফুটবল আসন্ন। এবারের বিশ্বকাপ হবে রাশিয়ায়। বিশ্বকাপ ফুটবলকে বলা হয়ে থাকে, ‘বিগেস্ট শো অন দ্যা আর্থ’। সারা পৃথিবীকেই এই পুরো একটি মাস মোহাবিষ্ট করে রাখবে ফুটবল। একটি মাস শুধুই ফুটবলের। আমাদের দেশেও বিশ্বকাপ ফুটবল নিয়ে
বিবিধ|
১৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৫ বার দেখা
| ৩৪১৪ শব্দ ১টি ছবি
আর কত রক্ত খাবি –
আর কত চিরবি আমাকে
খুবলে খেয়েও মিটছে না সাধ
আমার এই ছোট্ট যৌনটাকে।
কামুক তুই বুঝলাম আমি
আছে অনেক পল্লী
তারা থাকতে আমার উপড়
হাতটা কেন ফেললি।
স্বপ্ন তো দেখি আমি
তোরই মেয়ের মত
তবু কেন করলি আমার
এই শরীরটা ক্ষত।
এতই যখন সাধ তোর
গেলিনা কেন মা”র
বাঙালের সাধ
সন্ধ্যা থেকে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে, জানালা দিয়ে বৃষ্টির শব্দ আসছে সামান্য। ইচ্ছা করছে প্রত্যন্ত কোন গ্রামে গিয়ে মাটির ঘরে বসে টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ শুনি। আদা-লেবুর চা খেতে খেতে গালে হাত দিয়ে কল্পনা করতে থাকি আবোলতাবোল। আমার
মানুষটা যে ছিল-কি তার প্রমাণ?
প্রমাণ আছে ওর ঘরের প্রতিটি দেওয়ালে।
নিত্য আসা-যাওয়া সময়ের ব্যবধান
তারও তো দরকার-শুধু সময়ের তালে তালে।
কি নাম? বাপ-মায়ের আদরের ডাকা
স্নেহ ভালোবাসা, নয় সে তো অবাঞ্ছিত কারো,
কর্মের বন্ধনে বেঁচে থাকা, তা না হলে ফাঁকা।
শূণ্যতার আঁচলে বাঁধা বুঝি গেরো-
তবুও তো তাকে বেঁধে রাখা দায়,
পশ্চিম
ঐ যে বিল্ডিংটা দেখছেন, ওখানে একটি ছেলে থাকে। আমি প্রতিদিন বিকালে ছাদে যাই ওকে দেখার জন্য। ওর সাথে আমার প্রেম নয়, আমার ভাল লাগা। এ ভাল লাগার কথা ছেলেটি জানেও না, হয়তো কোনদিন জানবেও না। ও যখন জানালার পাশে
ক্রিং ক্রিং ক্রিং
–হ্যালো কি বলবে বলো?
–কি বলবো মানে? সেই কখন থেকে কতবার ফোন
দিয়েছি হিসেব করছো? তুমি ফোন রিসিভ করোনি
কেন? কি হয়েছে তোমার? কিছু বলোনি কেন?
–কই না তো কিছু হয় নি। এমনই।
–তাহলে আমার সাথে কথা বলোনি কেন? কোনো এস