লেখা জিনিসটা খুব একটা সুবিধার কিছু নয় বলে মনে হচ্ছে। কেননা এতে গা জুড়োবার কোন ব্যাপার নেই। যত উত্তমই লেখো তা বেশীক্ষণ হাতে গরম থাকবে না। আর সর্বদা উত্তম তো সোনার পাথরবাটির মত অসম্ভব ব্যাপার। এ-সবই কিছুক্ষণের আমোদ প্রমোদের মত ব্যাপার।
প্রেমও ঠিক তাই। সবারই মনে হচ্ছে একটা অতি গভীর প্রেম হলেও হতে পারে। কিন্তু এমন মায়ের লাল দেখিনি যার হয়েছে বা হলেও ধরে রাখতে পেরেছে। দুর্দান্ত প্রেমিকদেরও যখন দেখি তাস আর চুল্লুতে সময় কাটাচ্ছে তখন যেন সক্রেটিসের আত্মা আমায় ভর করে–সক্রেটিসের বউ একদিন দেখে সক্রেটিস এক রোয়াকে বসে ছেলে ছোকরাদের জ্ঞান বিতরণ করছে। রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে বৌদি তখন হাতের কাছে পেল এক আখগাছ সেইটা উৎপাটন করে বসাল সক্রেটিসের পিঠে বেজায় এক ঘা।
ঘটনাক্রমে আখটা গেল তিনটুকরো হয়ে। সক্রেটিস, ঈশ্বর তাকে যেন দীর্ঘজীবী করেন, তখন ছোকরাদের বললেন চোখের সামনেই তোমরা দেখলে এক কিভাবে আন্দোলিত হয়ে বহুর রূপ ধারণ করে–।
loading...
loading...
এটি আপনার তৃতীয় পোস্ট।
আপনি যে অচিরেই শব্দনীড় নিবন্ধিত পাঠক সহ অতিথি পাঠকদেরও মন জয় করে নেবেন সে ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই। অভিনন্দন আপনাকে।
loading...
মনোমুগ্ধকর লেগেছে।
loading...
দারুণ একটি লিখা পড়লাম দাদা। গ্রেট।
loading...
স্বতন্ত্র ঘরানার লেখা পড়ে আনন্দিত হলাম দাদা।
loading...
সর্বোত্তম হলেও অতৃপ্ত মনে আরো বেটার লেখার আশা থাকে। তাই হয়তোবা গা জুড়োবার ব্যপার নেই। ভালো লিখলেন ।
loading...