ফজরের আজান শেষ। চোখ খোলে কণা। ডানে তাকায়। দেখে, শিহাব নেই। শূণ্য বিছানা। তারপরও ছুঁয়ে দেয়। শিহাবের জায়গাটায়। বেশ উষ্ণ। এইমাত্র উঠল বোধহয়।
সময় কেটে যায়…
পূবের জানালায়। কারও ছায়া পড়ে। সেদিকে তাকায়। ভেজা চুলের শিহাব। চা’র কাপ হাতে। জগিং শেষ। আজকাল এটাই রুটিন। সাথে টুকটাক কাজ। টেক কেয়ার? নাকি ‘শো-অফ’?
শিহাবকে দূর্বোধ্য লাগে। কণার কাছে আজকাল।
দূর্বোধ্য মানুষটা সামনে। ভূবন ভোলানো হাসি! মুগ্ধ হয় কণা। সময় গড়ায়। মুগ্ধতা বাড়ে। একসময়। দূর্বোধ্যতা মিলিয়ে যায়। শিহাব সহজ হয়। এভাবেই কাটছে জীবন। কোমলে কঠোরে মিলানো। দূর্বোধ্য শহুরে জীবন।
কণার নিজের বিছানায়। মন খারাপের সকালবেলায়। হঠাৎ উপলব্ধি আসে,
– শিহাব!
– বড্ড ভালবাসতো আমায়!
‘এখন বাসে না?’ মন প্রশ্ন করে। নিশ্চুপ কণা জানায়,
– জানি না।
স্ক্যালপেলের তীক্ষ্ণ অগ্রভাগ। শিহাবের হৃদয় চেরে। এরপর খুঁজতে থাকে,
– কোথায়?
– ভালোবাসাগুলো গেলো কোথায়?
______________________
#মামুনের_অণুগল্প
#হারিয়ে_গেছে_অণুগল্প_৫০৭
loading...
loading...
গুড পার্টিসিপেশন মি. মামুন।
loading...
ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভেচ্ছা…

loading...
মুরুব্বী ভাইয়ের মতো শিহাব চরিত্রটি আমারও বেশ পছন্দের।
শুভেচ্ছা মহ. আল মামুন ভাই।
loading...
আপনার পছন্দের কথা শিহাবকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। লেখকও জেনে খুশী হয়েছেন। ধন্যবাদ প্রিয় কবিদা'

loading...
শুধু কি অণুগল্প !! মনে হলো যাপিত জীবনের গল্প পড়ে চলেছি গল্প দা।
loading...
বেশ ভালো লাগলো জেনে প্রিয় রিয়া দিদি। সাথে থাকার শুভেচ্ছা রইলো। ভালো থাকুন।

loading...