রিক্সাটি ভিসি হিলকে পাশ কাটিয়ে শহীদ মিনারের সামনে গিয়ে থামে। ওরা নেমে আসে। হাসিব ভাড়া মিটায়। রিক্সা চলে গেলে দু’জনায়-ই চুপচাপ। একসময় নীরবতা অসহ্য ঠেকে। পুরনো শহীদ মিনারটিকে নতুন ভাবে তৈরী করা হয়েছে। বড্ড নান্দনিক স্থাপত্যের নিদর্শন! দু’জনেই কিছুক্ষণ সেদিকে তাকিয়ে থাকে। হঠাত রেখা হাসিবকে জিজ্ঞেস করে,
: কেন বিয়ে করে সুখী হলে না?
: সুখের নমুনা তো তোমাকে দিয়েই দেখতে পাচ্ছি।
: সবাই যে রেখা হবে, এমন কথাও তো নেই।
: হ্যাঁ! সবাই রেখা নয় বলেই বিয়ে করি নাই।
রেখার হৃদয়ের ভিতরে কথাটা একাধারে ভাললাগার এবং কষ্টের অনুভুতি নিয়ে আসে। ওর পাশের এই একরোখা মানুষটির জন্য এই মুহুর্তে ওর ভিতরে এক প্রচন্ড ভালবাসা তৈরী হয়েছে। কিন্তু কিভাবে প্রকাশ করবে বুঝতে পারছে না। নিজেকে সম্পূর্ণ বিলিয়ে দিতে ইচ্ছে করছে ওর সামনে। কিন্তু ওর কি আছে, যা দিয়ে ওর জন্য চীরকুমার এই মানুষটাকে কিছুটা হলেও শান্তি দিতে পারে?
ভিতরে ভিতরে ডুকরে কেদে উঠে রেখা। ‘ইস! যদি আর একটু সময় পেতাম!!’
#একদিন_দুজনায়_অণুগল্প_৩৭৭
Photo Credit: Akm Azad
loading...
loading...
আসলে তাই গল্প দা। ইস! যদি আর একটু সময় পেতাম !!
loading...
কখনও কখনও আমারও মনে হয় জীবনের সময় পরিধি খুব বেশী কম। ভালো লিখেছেন মি. মামুন। অণুলিখনের জয় হোক।
loading...
সুন্দর।
loading...
দারুণ গল্প।
loading...
রোম্যান্টিক।
loading...
* একটি সুন্দর অনুগল্প পড়া হল…
অভিনন্দন মামুন ভাই।
loading...
ভিতরে ভিতরে ডুকরে কেদে উঠে রেখা। ‘ইস! যদি আর একটু সময় পেতাম!!’
loading...