গগণে বাদল ভাসে বহুদূর দূরে
কোথায় ঝড়ে ভাবি দু’নয়ন জুড়ে
কখনো রোদ-বৃষ্টি গগণের খেলা
শেষ বিকালে দেখি রংধনুর মেলা।
সষ্ট্রার কুদরতি খেলা এই দুনিয়া ভরা
জগতে যা কিছু তাঁর নিপুন হাতে গড়া
নিশিতে জ্বলে মিটিমিটি আলো ছুড়ে
চাঁদা-তারা দিন-রাত গগণে ঘুরে।
নিশি ধরা আলো ফুটে গগণে চাঁদ হাসে
ফুটফুটে জোসনা নদীর জোয়ারে ভাসে
ত্রিভুবনে বিশাল গগণ খুটি বিহীন দাঁড়
বিজলী ঝলক শিলা বৃষ্টি মন হলো ভার।
কৃষান-কৃষানীর কাজ রোদ বাদলে ভিজে
সোনার ফসল ঘরে তুলে ক্লান্তি নাই মিছে
রাখালি মেঘ দেখে গোয়াল আনে ঘরে
খুশিতে খোকা-খুকু জলে আচড়ে পড়ে।
চোখে দেখি দূর গগণ তীরে নুঁয়ে পড়ে
মন জুড়ানো নীলাকাশ ফের যায় সরে
রবি মামা দেয় হানা শূণ্য ভুবন জুড়ে
মেঘ বাদল করে খেলা দুনিয়া ভরে।
-০-
১০ জ্যৈষ্ঠ-১৪২৫/ ২৪ মে-২০১৭
সকাল-৯ ঘটিকা।
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
‘স্রষ্টার কুদরতি খেলা এই দুনিয়া ভরা
জগতে যা কিছু তাঁর নিপুন হাতে গড়া
নিশিতে জ্বলে মিটিমিটি আলো ছুড়ে
চাঁদা-তারা দিন-রাত গগনে ঘুরে।’
শৈশব থেকেই আমি ছন্দ লিখার ভালো পাঠক। আমার ভালো লাগে। সন্দেহ নেই এই লিখাটিও আমার পছন্দ হয়েছে। পাশাপাশি লিখা প্যারার অভাবও অনুভব করেছি। আশা করবো পুনঃ সম্পাদনায় লিখাটিতে প্যারা চলে আসবে। ধন্যবাদ মি. এম এ বাসেত।
loading...
ধন্যবাদ, ভাল পরামর্শ প্রদানের জন্য।
loading...