দুঃখী এক মাতা কেঁদে ফেরে একা
কোল জুড়ে হাহাকার।
দিলনা বিধাতা পুরিল না আশা
রহিল কালো আঁধার।
জোড় করি হাত জেগে সারা রাত
মানত করে দরগায়।
আলো দিলে কোলে ডাকিব তোমারে
পুঁজিব তোমার পায়।
চাহিল বিধাতা পুরিল আশা
কোল হল আলোকিত।
কুটিকুটি হাসে বসে মা পাশে
দেখে মুখ উচ্ছ্বাসিত।
যতদিন গেল বাড়িয়া উঠিল
বয়স পড়িল চারে।
মুখে আধো বোল সকলে পাগল
করিতে আদর তারে ।
একদিন দুপুরে সবার অগোচরে
ছুটিল নদীর চরে।
খেলে এক মনে অতি নির্জনে
কেউ নাই কাছে বা দূরে।
জোয়ারের পানি বাড়ে নিরবধি
ছাপিয়ে উঠে দু’কুল।
ভাসিয়ে নিল ঝরে পড়িল
জীবনের ফোটা ফুল।
মা খোঁজে একা চারিদিকে ফাঁকা
জলে ভরে দু’নয়ন।
কোথাও তো নাই কোথা ফিরে পাই
বুকের মানিক ধন।
ছলছল আঁখি সহসা দেখি
ভেসে উঠে ঐ দুরে।
হৃদয়ের পাখি দিল যে ফাঁকি
হৃদয়ের বাঁধ ছিড়ে।
নিষ্ঠুর বিধি পারিল না রুধি
কাড়িল বুকের মানিক।
ডাকিব না তার পূঁজিব না আর
দিব তারে শত ধিক্।
loading...
loading...
ভালো লিখেছেন।
বেশ কিছুদিন আগে শব্দনীড়ে আপনি রেজিঃ করলেও এই প্রথম আপনার লিখা পড়লাম। স্বাগতম মি. নীতিশ রায়। শব্দনীড় এর পাশে থাকুন। ধন্যবাদ।
loading...
ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত থাকতে পারব।
loading...
অবশ্যই নিয়মিত থাকবেন এই প্রত্যাশা।
loading...
সুন্দর
loading...
ধণ্যবাদ
loading...