বাংলাদেশে অনলাইনে অফলাইন এ জুয়া,পর্নো নিষিদ্ধ।
মজার ব্যাপার হলো দেশের অনলাইনে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে নিয়মিত, এমনকি পর্নোও। বাংলাদেশ থেকেও প্রতিদিন প্রচুর দেশী পর্নো আপলোড হচ্ছে।
হাতের মোবাইলে এক মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে বিশ্বের কোথায় কি ঘটেছে,কে কি বলেছেন বা করেছেন তা সবাই দেখতে পায়। বাংলাদেশের মিডিয়াতে কি দেখাল বা কি দেখাতে হলো তার জন্য কেউ বসে থাকে না।লেবুর বাম্পার ফলনের নিশ্চয়ই মনে আছে।
যদি দেশটি চীন বা উত্তর কোরিয়া হতো তবে অন্য ব্যাপার..। চীন, উত্তর কোরিয়া সোশ্যাল মিডিয়া সহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও ইন্টারনেট এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করে সরকার বা কমিউনিস্ট পার্টির বিপক্ষে যায় কোন কিছুই লেখা যায় না। বিদেশী মিডিয়াতেও যখন চীনের সরকারের মতের বিরুদ্ধে যায় তখন টিভির পর্দায় তুষার পাত শুরু হয়। এমনকি চীন নতুন যে AI সম্প্রতি আলোড়ন তুলেছে সেখানেও তিয়ানমেন স্কোয়ার মতো ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলে কোনো তথ্য পাবেন না। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় যেমন ইন্টারনেট বন্ধ করে বা মিডিয়াতে সরকারের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে থাকার পরও মানুষের কাছে সব তথ্য পৌঁছে গিয়েছে এটাও একটা উদাহরণ।
loading...
loading...
কোন মন্তব্য নেই