ঈর্ষা কত প্রকার এবং কী কী জানতে হলে আমাদের তথাকথিত শ্রদ্ধেয় অগ্রজদের পানে একটু তাকাতে হবে। শ্রদ্ধেয় এর আগে তথাকথিত লাগানোয় অনেকে নাখোশ হবেন কিন্তু একদিন যাদের পরম আরাধ্য ভাবতাম তারা যে শেষ পর্যন্ত ঊনমানুষ হয়ে দেখা দিবেন ভাবতে পারিনি। এতদিন অপাত্রে শ্রদ্ধা নিবেদন করে এসেছি ভেবে নিজেকে ধিক্কার দেই।
প্রিয় কিছু কবিতার পুনর্পাঠ শুরু করেছিলাম। যে কবিতাগুলো বোধের গভীরে গেঁথে আছে ভেবেছিলাম সেগুলো এক এক করে মুক্ত করবো।
প্রথম কবিতা মুক্ত করার সাথে সাথেই ঈর্ষাকাতর কতিপয় অগ্রজ হামলে পড়লো। তারা ভাবল তাদের হেও করা হচ্ছে। ঈর্ষার এমন রূপ আগে আর দেখিনি।
লেখকের স্বাধীনতা নিয়ে আমরা সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামে অনেক কথা বলি কিন্তু অধিকাংশই এটা বিশ্বাস করি না। লেখক কী লিখবেন কাকে নিয়ে লিখবেন সেটা কেউ ঠিক করে দিতে পারে না।
এক লেখক কে নিয়ে লিখলে অন্য লেখক যদি তেল-বেগুনে জ্বলে ওঠে তাহলে সেই অন্য লেখক লেখক হওয়া তো দূরের কথা ভালো করে মানুষই হতে পারেনি।
আমি কাকে নিয়ে লিখব সেটা আমার অধিকার তোমাদের জ্বলনে হয়তো কিছুক্ষণের জন্য হৃদয় ব্যথিত হবে কিন্তু তোমাদের মুখোশ উন্মোচনের জন্য ভালোও লাগবে।
হে বদ অগ্রজ তোমাদের ঈর্ষা অন্যকে পোড়াবে না নিজেরাই ভস্ম হয়ে যাবে।
loading...
loading...
এক লেখক কে নিয়ে লিখলে অন্য লেখক যদি তেল-বেগুনে জ্বলে ওঠে তাহলে সেই অন্য লেখক … লেখক হওয়া তো দূরের কথা ভালো করে মানুষই হতে পারেনি।
loading...