চলো সন্ধ্যা নামার আগে কোথাও আমরা
একটা ঘর বাঁধি – জীবন থেকে মরণের ঘর।
উঠোন জুড়ে হাসনা হেনা, টগর, জবা,কিংবা
তোমার ভালো লাগা সব ফুলগুলো থাকুক।
এই যে এমন সন্ধ্যা নামার আগে,
হয়তো আমাদের আর কখনো দেখা হবে না,
হয়তো হবে না আর কখনো কোনো কথা বলা,
তবুও চলো, চলে যাই দূরে কোথাও নির্জন প্রান্তরে।
অথচ, সেদিন দেখবে এতটা দিন পর এমন বিরান দিনে
নিয়তি নিয়ে যাবে আমাকে দূরে – দূর থেকে বহুদূরে !
তুমি থেকে যাবে এই ঝলমলে আলোর ভিতর।
ঠিক যেমন সন্ধ্যা নামার আগে সূর্যের সোনালী
আলোক রশ্মি ছড়িয়ে গোধূলি সাজায় – তেমনই !
হয়তো সেদিন তুমি ভালো থাকবে,সুখে কাটাবে দিন,
হয়তো এই দুঃখের ফানুস উড়িয়ে সময় করবে রঙিন,
অথচ – তখন,
আমার ভিতরে বাহিরে বিষাদ সন্ন্যাস,
কাঁটায় ভরা ক্যাকটাস,
বুকের খামে লুকানো অচেনা চার অক্ষর
একটু আশ্রয়ের বিশ্বস্ত ঠিকানা খুঁজে মরবে
বেদনার মরু চরে বারোমাস।
এই যে শুনছো? তোমাকেই বলছি,
চলো, চলে যাই দূরে কোথাও।
এই সাগর নদী,পাহাড় ঝর্ণা, মেঠোপথ, রাঙামাটি গ্রাম,
তরুলতা, বৃক্ষরাজী, সব কিছু পায়ে মাড়িয়ে চলো যাই।
চলো সন্ধ্যা নামার আগেই আমরা ঘর বাঁধি।।
loading...
loading...
এই সাগর নদী,পাহাড় ঝর্ণা, মেঠোপথ, রাঙামাটি গ্রাম,
তরুলতা, বৃক্ষরাজী, সব কিছু পায়ে মাড়িয়ে চলো যাই।
চলো সন্ধ্যা নামার আগেই আমরা ঘর বাঁধি।।
loading...
সাবলীল কথামালায় অনন্য লিখনি,
loading...