শোনেছি সেখানে একটি অপূর্ব নদী আছে।
আর রুপাগলা ঝর্ণার মতো বেয়ে আসে
বাল্যকাল। জলকেলি শেষে চাঁদিও তুলতুলে পরশ শুষে নেয় দেহের জলকণা। এখানে অফুরন্ত সময়। চারদিকে জুলেখিও বাসনার আকুতি এবং রক্তবিহীন লেবুর আগরিও খুশবু। দুধসাদা প্রজাপতির ডানায় বাঁধাহীন উড়া-উড়ি সাত আঙিনায়।
এখানে কোন বিদ্যুৎ নেই। সবদিকে কেবল নিজস্ব আলো। ইচ্ছে হলেই মোমের হলদে আলোয় বসতে পারি মুখামুখি। ইচ্ছে হলেই নামবে দুধবৃষ্টি। বেজে ওঠবে ভায়োলিনের নাঙা সুর।
আমি জন্ম থেকেই, কান পেতে বসে আছি মাটির পাটাতনে। কেউ খোলে দাও পাটাতনের পেরেক। এই অরণ্য ছেড়ে ছুটে যাই – ভায়োলিনের সেই সুরের খোঁজে।
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
লিখাটি পড়লাম এবং এই লিখাটিকে অনেক বেশী নিজ মনের সাথে মিলিয়ে নিলাম। শুভেচ্ছা অফুরান মি. এ কে এম আব্দুল্লাহ। ব্লগিং এ আপনার নিষ্ঠতা অসামান্য।
loading...
অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।
loading...
loading...
নান্দনিক লেখনী ।
loading...
loading...
কবিতার টিকাঃ
লিখেছেন- সুকুমার রায়
পদে পদে মিল খুঁজে, গুণে দেখি চৌদ্দ
এই দেখ লিখে দিনু কি ভীষণ পদ্য!
এক চোটে এইবারে উড়ে গেল সবি তা,
কবিতার গুতো মেরে গিলে ফেলি কবিতা।
loading...