প্রথমে সবাই হাত ছোঁড়ে ওপরের দিকে। যাহোক খড়কুটো, জলের বহমান স্রোতের স্পর্ধা, নিদেন অলীক হাওয়ার খোঁজেই।
গলা বসে গেলে বহুদিনের জমা কফ জড়ো হয় আর্ত সিগন্যালে। তারপর ড্রপসিন। তারপর …
চেঙ্গিসের তলোয়ারের ঝিলিক মারা ফলায় বিক্ষত হয়ে কবে যেন পড়েছিল নিরেট লাশ। বহু নদী শুকিয়ে বালিখাত, বহু নদী বিষাক্ত কোবরার বাসা।
একখানা সবেধন নীলমণি চশমা চাপে চাপে চৌচির কাচকণা। পকেটের যা কিছু রসদ আলাদিনের জিনের সাথেই কবেই ছিনতাই হয়ে গেছে।
মাথার খুলি থেকে গোড়ালির হাড় চাপে চাপে কাগজ হতে হতে ছিঁড়েখুড়ে ভেঙেচুরে ফর্দাফাই। অস্তগামী সূর্যরঙ জলীয় দ্রবণ ছড়িয়ে প্যাচপ্যাচে কাদা হয়েছিল পুর্বানুরাগে, এখন তাও ফসিল।
রাস্তার ডান বাম মাঝ সব জুড়ে কেবলই শবের লংমার্চ সেই বার্বেরিয়ান এরা থেকেই। পায়ের চাপে কেবলই কিমা হয়ে গেছি, মানুষ হওয়া হয়ে ওঠেনি এখনো।
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
যাপিত জীবনের খণ্ড কথন। এভাবেই যায় আমাদের দিন যায়।
ভালো থেকো কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী। শুভেচ্ছা।
নান্দনিক লেখনী ।
শুভকামনা কবিদাদা






মানুষ খালি পায়ে হেটে গেলে পদচিহ্ন রেখে যায়, মানুষ মানুষের উপর দিয়ে হেঁটে গেলে লাশ রেখে যায়।
সুন্দর কবিতা প্রিয় কবি