মুঠোফোনের বাঁশির সমনে ঘুম ভাঙে খুব ভোরে
তেল চিটচিটে আকাশটা তাকিয়ে থাকে হা করে ;
তখনও ক্লান্তিতা থাকেই কোষ গুলো দখল করে
তবুও শ্রমিক জীবিকার তাগিদে বিছানাটা ছাড়ে ।
ঘুম জড়ানো চোখে মাথা গুঁজে হেঁটে চলে সবাই
প্রত্যেকে ওরা জীবন যোদ্ধা ; করছে শুধু লড়াই ;
ফোরম্যানের কর্কশ খিস্তি তবুও করে যায় সেলাই
ওরাই আঁধারে আলো জ্বালানোর সুপ্ত দেয়াশলাই ।
ফিরতি পথে কষ্টের গুষ্টির ষষ্ঠী করে ঘরে ফেরা
আর তামাক পাতায় ক্লান্ত শরীরটাকে চাঙা করা ;
এ যেনো ওদের দৈনন্দিন জীবনেরই বোঝা পড়া
তবুও সুন্দর আগামী গড়ার প্রত্যয়ে প্রত্যয়ী ওরা ।
সুতোর ফোঁড়ে ফোঁড়েই ওদের নতুন দিনের স্বপ্ন
তাই নতজানু হয়েও ওরা কাজ করে চলে নিমগ্ন ;
ধনীর স্বার্থে শ্রমে শ্রমে জীবনটা করে যায় বিপন্ন
তবু শ্রমিকের রক্তেই ধনীদের তৃষ্ণা মেটে আজন্ম ।
অভিশপ্ত রোদে তামাম শহর আজকে পুড়ে যায়
শ্রমিকের ঘামে তবুও এই শহর সচলই রয়ে যায় ;
গরীবের অশ্রু আর ঘামে ধুয়ে যাওয়া সেই রাস্তায়
যুগে যুগে ধনীরাই চড়ে দামী গাড়ি লাল গালিচায় ।
loading...
loading...
অভিশপ্ত রোদে তামাম শহর আজকে পুড়ে যায়
শ্রমিকের ঘামে তবুও এই শহর সচলই রয়ে যায় ;
গরীবের অশ্রু আর ঘামে ধুয়ে যাওয়া সেই রাস্তায়
যুগে যুগে ধনীরাই চড়ে দামী গাড়ি লাল গালিচায়।
loading...
আমিও একজন শ্রমিক। তাও আবার মানুষে লজ্জা নিবারণের বস্ত্র তৈরির কারিকর।
loading...
কবিতাটা সকল শ্রমিকদের নিবেদিত
loading...
দারুণ বলেছেন কবি মোস্তাক ভাই।
loading...
আপনার আন্তরিক মন্তব্য পেয়ে আমি অনুপ্রাণিত
loading...
জীবন এবং বাস্তবতা।
loading...
অভিনন্দন কবি।
loading...