আমার প্রাণের ঠাকুর গীতিকবিতা-৯
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
১৯৪৬ সালে শ্রীশ্রীঠাকুরের ৬৭টি তম জন্মজয়ন্তি উৎসব হওয়ার পরে শ্রীশ্রীঠাকুর হঠাৎ ঘোষণা করলেন তিনি পশ্চিমে যাবেন। বিহারের ভূমিতেই প্রতিষ্ঠিত শ্রীশ্রীঠাকুরের গুরু সরকার সাহেবের ‘গাজীপুর সৎসঙ্গ আশ্রম’। সরকার সাহেবের পর সন্তমত প্রচারের শক্তিমান সন্ত আর কেউ ছিলেন না বিহার বা যুক্ত প্রদেশে।কোটি কোটি টাকা খরচ করে বানানো হিমায়েতপুর সৎসঙ্গ আশ্রম ছেড়ে শ্রীশ্রীঠাকুর যাত্রা করলেন দেওঘরের উদ্দেশ্যে। ৩০শে আগস্ট, ১৯৪৬ ইংরেজি সালে শ্রীশ্রীঠাকুর বৈদ্যনাথধাম পর্যন্ত রেলগাড়ির বগি রিজার্ভ করার জন্য মার্কিন ভক্ত নরম্যান ডি ফেন, ভোলানাথ সরকার ও রাজেন্দ্রনাথ মজুমদারকে বলেন। সেই সঙ্গে শ্রীশ্রীঠাকুর সুশীলচন্দ্র বসু ও বীরেন্দ্রলাল মিত্রকে দেওঘরে একটি খুব বড় বাড়ি ভাড়া করতে বললেন। রোহিনী রোডস্থিত বড়াল-বাংলো নামে সুবৃহৎ বাড়িটি ঠিক করা হয়েছিল। (দয়াল ঠাকুর, পৃষ্ঠা:৩৫) ১৯৪৬ এর ১লা সেপ্টেম্বর শ্রীশ্রীঠাকুর পরিবার ও কতিপয় ভক্তসহ রওনা হন দেওঘর অভিমুখে। দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ ২রা সেপ্টেম্বর সকাল ৯টায় মায়াতীতের মত নিজ জন্মভূমি ও দীর্ঘ ৫৮ বছরের লীলাভূমি পেছনে ফেলে শ্রীশ্রীঠাকুর উপনীত হলেন দেওঘরের বড়াল-বাংলোতে।
আশ্রমের শুরুর ইতিহাস
পরম প্রেমময় শ্রীশ্রীঠকুর দেওঘরে আসার পর এখানেও (সৎসঙ্গ আশ্রম দেওঘর) তাঁকে ঘিরে রচিত হয় অমৃতলোভা মধুচক্র। তাঁকে দর্শন করতে, তাঁর সান্নিধ্য পেতে, তাঁর আদর্শবাদ জানতে ও বুঝতে জাতি-বর্ণ-সম্প্রদায় নির্বিশেষে দেশ-বিদেশের নানা মানুষ আসতে থাকেন। নিত্য আসতে লাগল দর্শক সাধু, সুধী, দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় নেতৃবৃন্দ। নানাজনে নানা জিজ্ঞাসা নিয়ে এসে সমাধান পেতে লাগল শ্রীশ্রীঠাকুরের কাছে থেকে। দেশে বিদেশে পাঠানো হলো ঋত্বিক। লক্ষ লক্ষ বেড়ে গেল সৎসঙ্গী।
আমেরিকা থেকে হাবার্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেট উপাধিপ্রাপ্ত হাউজ্যারম্যান, স্পেনর্স, ল্যুটস্ম্যান প্রমুখ কতিপয় পাশ্চাত্য পন্ডিত শ্রীশ্রীঠাকুরের কাছে দীক্ষা গ্রহণ করে রয়ে গেলেন শ্রীশ্রীঠাকুরের স্থায়ী পার্ষদ রূপে আশ্রমে। দশ-বারোটি বছরের মধ্যেই বিশ্বব্যাপি আদর্শ মানবধর্ম প্রচারের কেন্দ্র রূপে এক আন্তর্জাতিক পীঠস্থানের রূপ গ্রহণ করল দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম।। দেওঘরে শ্রীশ্রীঠাকুরের উত্তর-লীলার ২৩ বছরে বিভিন্ন সময়ে দেশের নেতৃস্থানীয়দের মধ্যে যারা আসেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য লালবাহাদুর শাস্ত্রী, অনন্ত শায়নম্, আয়েঙ্গার, গুলজারিলাল নন্দ, ডি. আলগেসান্, পন্ডিত বিনোদানন্দ ঝা প্রমুখ। অল্পদিনের ভেতরেই বিহার (ঝাড়খন্ড) হয়ে উঠল সমগ্র ভারতের ধ্যানকেন্দ্র। দেশের নানাপ্রান্ত হতে দর্শণার্থীর ভীড় উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে লাগল। পাবনার মতো এখানেও বহু কর্ম প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠল। সরকার পক্ষ সৎসঙ্গী-পরিবৃত এলাকাটির নাম রাখেন ‘সৎসঙ্গ নগর’।
সেখানে ডাকঘর ও ব্যাঙ্কের শাখাও খোলা হয়। অচিরেই দেওঘরের সৎসঙ্গ নগর ভক্ত ও ভগবানের মিলন তীর্থে পরিণত হলো। (দয়াল ঠাকুর, পৃষ্ঠা:৩৮) শতশত হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, জৈন আর শতশত আদিবাসী সাঁওতাল এসে যোগ দিলো সৎসঙ্গে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের লোক ছাড়াও নেপাল, মিয়ানমার, চীন, জাপান, শ্রীলঙ্কা, আফ্রিকা, ইউরোপ, আমেরিকা প্রভৃতি দেশের লোক এসে শ্রীশ্রীঠাকুরের কাছে দীক্ষা গ্রহণ করতে লাগল।
একে একে স্থাপিত হলো ফিলানথ্রপি অফিস, আনন্দবাজার, তপোবন বিদ্যালয়। গড়া হলো দ্বিতল মাতৃমন্দির ‘মনোমোহিনী ধাম’, শ্রীশ্রীঠাকুরের বাসঘর ‘হোসেনি লজ’, ‘পার্লার’, ‘নিরালা নিবাস’, ভক্ত ও অভ্যাগতদের নিয়ে বসার জন্য ‘গোলঘর’, বড়াল বাংলো। শ্রীশ্রীঠাকুর পরিবারের জন্য ‘ষোড়শী ভবন’, ‘বিবেক বিতান’ প্রভৃতি। ক্রমে স্থাপিত হলো পানীয় জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা, অতিথিশালা, প্রেস, পোস্টঅফিস, টেলিগ্রাম অফিস, হাসপাতাল, কলেজ। বাংলা, হিন্দি ও অনান্য ভাষায় পত্রিকা প্রকাশের জন্য খোলা হলো প্রকাশনী।
ঋত্বিকগণের জন্যে তৈরি হলো ঋত্বিক কলোনি ও আদর্শ ঋত্বিকগণের জন্য ‘যতি আশ্রম’। শতশত একর জমি নিয়ে বসবাস করতে লাগল শতশত সৎসঙ্গী পরিবার। এমনিভাবে আশ্রম স্থাপন করে অতঃপর শ্রীশ্রীঠাকুর তৈরি করলেন ধর্মীয় নগর গড়ার এক মহাপ্রকল্প। গড়ে উঠল নগর। তাতে এসে বাস করতে লাগল হাজার হাজার বাস্তুহারা। বেড়ে চলল জ্ঞান, বিজ্ঞান, সেবা ও সত্য সাধনার পরিপোষক বিভিন্ন প্রতিষ্টান। এগুলো হলো ‘অমর দ্যুতি বিদ্যামন্দির’ লাইব্রেরি, ‘দ্যূত দীপ্তি’ হাসপাতাল প্রভৃতি।
আশ্রমের জায়গার পূর্ব ইতিহাস
এক সময় সারা সাঁওতাল পরাগণাটি ছিল বাংলাদেশের অন্তর্ভূক্ত। ১৯১১ সালে চলে যায় বিহার প্রদেশে। কিন্তু বহু বাঙালি রয়ে গেল দেওঘর। স্থানটি স্বাস্থ্যকর বলে অনেক বিশিষ্ট বাঙালি এখানে এসে নিবাস স্থাপন করেছিলেন। দেশবন্ধু এসেও খুলে দিয়েছিলেন একটি বাঙালি কলোনি। এমনি করে কতগুলো বাঙালি পল্লী গড়ে উঠেছিল দেওঘরে। তার মধ্যে একটি বাঙালি পল্লীর নাম পূরণ দহ। এখানে বাড়ি তৈরি করে স্থানীয়ভাবে বাস করতেন ঋষি অরবিন্দ ও বিপ্লবী নায়ক বারীন ঘোষের মাতাসহ রাজর্ষি রাজ নারায়ণ বসু। সেই বাড়ি ও আরো অনেক বাড়ি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে রয়েছিল পূরণ দহে। সেই সব বাড়ি ও আরো কিছু জমি কিনে শ্রীশ্রীঠাকুর স্থাপন করেছিলেন সন্ত মতের ষষ্ঠ কেন্দ্র-দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম।
আশ্রমে অনুষ্ঠিত উৎসবগুলি
দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রমে বছরে বড়দুটি উৎসব পালিত হয়। বাংলা নববর্ষে(এপ্রিল) ‘পুরুষোত্তম স্বস্তিতীর্থ-মহাযজ্ঞ’ এবং শারদীয়া দুর্গোৎসবের পর ‘শ্রীশ্রীঠাকুরের শুভ জন্ম-মহামহোৎসব’। বর্তমানে অনিবার্য কিছু কারণে কয়েক বছর যাবত নববর্ষ উৎসব আশ্রমের বাইরে দেশের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আশ্রমে শ্রীশ্রীঠাকুর, শ্রীশ্রীবড়মা, শ্রীশ্রীবড়দা ও শ্রীশ্রীদাদার জন্মতিথি ও আবির্ভাব দিবসগুলি সাড়ম্বরে উদযাপিত হয়। এছাড়াও উদযাপিত হয় শ্রীশ্রীঠাকুরের-পুণ্যস্নানোৎসব, পাবনা থেকে দেওঘর আগমন স্মরণোৎসব, মানিকপুরে বনভোজন উৎসব, দোল উৎসব। শ্রীশ্রীঠাকুর, শ্রীশ্রীবড়মা ও শ্রীশ্রীবড়দার তিরোধান তিথিগুলি সৎসঙ্গীবৃন্দ সংযম অবলম্বন-পূর্বক হবিষ্যান্ন-গ্রহণ, শ্রীশ্রীঠাকুরের নাম-সংকীর্ত্তন, সৎসঙ্গ ও সদালোচনার মাধ্যমে অতিবাহিত করেন ।
দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রমের কর্মপ্রতিষ্ঠান
১৯৪৬ সালে শ্রীশ্রীঠাকুর পাবনা থেকে দেওঘর চলে আসার পর থেকেই এখানেও ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে পাবনার মতো কর্ম-প্রতিষ্ঠান। মানুষের প্রয়োজনেই সেগুলো ক্রমশঃ গড়ে উঠেছে এবং নিরন্তর নিত্য নব কর্ম প্রবাহ সৃষ্টি হয়েই চলেছে এখানে। বর্তমানে দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রমে নিম্নলিখিত কর্ম-প্রতিষ্ঠানগুলি রয়েছে:
সৎসঙ্গ ফিলানথ্রপি
সৎসঙ্গের মূল কার্য্যালয়। লোককল্যাণের উদ্দেশ্যে শ্রীশ্রীঠাকুর ফিলানথ্রপি নির্মাণ করেছিলেন। এখানে তাঁর উদ্দেশ্যে নিবেদিত ভক্ত-অনুরাগীদের স্বতঃস্বেচ্ছ ইষ্টার্ঘ্য(ইষ্টভৃতি সহ অনান্য) গৃহিত হয় এবং উপযুক্ত হিসাব-নিকাশ রক্ষা করা হয়। শ্রীশ্রীঠাকুরের শত-সহস্র কর্মকান্ডের উদ্দেশ্যে যাবতীয় অর্ঘ্য একমাত্র ফিলানথ্রপিতেই নিবেদিত হয়। ক্রমবর্ধমান কাজের ভার লাঘব তথা তড়িৎগতিতে কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য বর্তমানে ফিলানথ্রপিতে অত্যাধুনিক কম্পিউটিং ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঋত্বিক সংঘের কার্যালয়ও ফিলানথ্রপিতেই রয়েছে। নির্দেশ এবং আশীর্বাদ সম্বলিত পত্রোত্তরের উদ্দেশ্যেও এখানে একটি বিরাট বিভাগ রয়েছে। এছাড়াও অনান্য অগণিত কর্মের সুষ্ঠুতার জন্য আরও বহু বিভাগ রয়েছে।
আনন্দবাজার
শ্রীশ্রীঠাকুরের কাছে আগত ভক্তবৃন্দ যাতে অভুক্ত হয়ে ফিরে না যান, তার জন্য মাতা মনোমোহিনী দেবী সর্বদা সচেষ্ট থাকতেন এবং তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করতেন। কালে কালে তা ‘আনন্দবাজার’ হিসাবে পরিচিত হয়। পরিস্থিতির পরিবর্তনে এখন এটি ব্যাপক রূপ ধারণ করেছে। এখন নিত্য হাজার হাজার ভক্তগণ দুইবেলা নিঃশুল্ক প্রসাদ গ্রহণ করেন। এছাড়াও উৎসব উপলক্ষে আগত লক্ষাধিক ভক্তজন ও নিকটবর্তী অঞ্চলের অধিবাসীগণ প্রসাদ গ্রহণ করে ধন্য হন। বর্তমানে ডিজেলজালিত চুল্লির সাহায্যে রন্ধন করা হয়। দেওঘরে নির্মিত বিশাল অট্টালিকায় এখন আনন্দবাজারের কার্যাবলি সম্পাদিত হয় যা ‘আনন্দবাজার ভবন’ নামে পরিচিত।
‘সৎসঙ্গ’-এর উদ্দেশ্য মানুষকে সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। সৎসঙ্গ কখনো সম্প্রদায়ে বিশ্বাস করে না। ধর্ম কখনও বহু হয় না-ধর্ম এক। সপারিপার্শ্বিক জীবন-বৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলাই ধর্মের প্রধান লক্ষ্য। ধর্ম মূর্ত্ত হয় আদর্শে এবং শ্রীশ্রীঠাকুর হলেন ধর্মের মূর্ত্ত আদর্শ। তিনি কোন সম্প্রদায়-বিশেষের নন, বরং সব সম্প্রদায়ই তার। শ্রীশ্রীঠাকুর বলেছেন-“একজন মানুষের বিনিময়ে আমি একটি সাম্রাজ্য ত্যাগ করতে পারি, কিন্তু একজন মানুষকে ছাড়তে পারি না।”
আসুন, আমরা সকলেই শ্রী শ্রী ঠাকুরের নির্দেশিত চলার পথে অগ্রসর হই আর তাঁর আদর্শকে অনুসরণ করে জীবনকে ধন্য করে তুলি। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু!
আমার প্রাণের ঠাকুর গীতিকবিতা-৯
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম!
বন্দনা করি অনুকূল ঠাকুর নর রূপে ভগবান,
বন্দনা করি প্রাণের ঠাকুর যিনি সর্বশক্তি মান।
বন্দনা করি হৃদয় দেবতা রূপে প্রভু অনুপম।
বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম!
বন্দনা করি যুগের ঠাকুর পরমপিতার চরণ,
যাঁর আশীষে ধন্য হলো আমার এই জীবন।
যুগে যুগে তুমি এসেছো ধরায় হে প্রিয়-পরম।
বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম!
মানুষেরে তুমি ভালবাসা দিয়ে করিলে হৃদয় জয়,
সবারে তুমি করিলে আপন ওগো প্রভু জ্যোতির্ময়।
জীব উদ্ধারে আসিলে ধরায় তুমি হে বিশ্ব সুন্দরম।
বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম!
মন্দিরে তুমি হৃদয়েতে তুমি আছো তুমি সব ঠাই,
ওগো প্রভু হৃদয়ের দেবতা তব নাম আমি গাই।
লক্ষ্মণ কয় ওগো দয়াময় দেহ তব শ্রী রাঙা চরণম।
বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম!
loading...
loading...
পোস্ট শেয়ার করার জন্য অভিনন্দন কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
loading...
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
আসুন, আমরা সকলেই শ্রী শ্রী ঠাকুরের নির্দেশিত চলার পথে এগিয়ে যাই
আর আমাদের জীবনকে গড়ে তুলি মনুষ্যত্বের মহান আদর্শে।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
loading...
সৎসঙ্গ কখনো সম্প্রদায়ে বিশ্বাস করে না। ধর্ম কখনও বহু হয় না-ধর্ম এক। সপারিপার্শ্বিক জীবন-বৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলাই ধর্মের প্রধান লক্ষ্য। ধর্ম মূর্ত্ত হয় আদর্শে এবং শ্রীশ্রীঠাকুর হলেন ধর্মের মূর্ত্ত আদর্শ।
loading...
আসুন, আমরা সকলেই শ্রী শ্রী ঠাকুরের নির্দেশিত চলার পথে এগিয়ে যাই
আর আমাদের জীবনকে গড়ে তুলি মনুষ্যত্বের মহান আদর্শে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
loading...
অভিনন্দন এবং শুভেচ্ছা জানবেন কবি।
loading...
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন। ধন্যবাদ। জয়গুরু!
loading...
বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম! বন্দে পুরুষোত্তমম!
loading...
আমরা সকলেই শ্রী শ্রী ঠাকুরের নির্দেশিত চলার পথে এগিয়ে যাই
আর আমাদের জীবনকে গড়ে তুলি মনুষ্যত্বের মহান আদর্শে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
loading...
দিনে ২টি পোস্ট দিতে পারেন। ৩টা পোস্ট অতিরিক্ত মনে হয় দাদা। শুভেচ্ছা ।
loading...
সু পরামর্শের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। আসুন, আমরা সকলেই শ্রী শ্রী ঠাকুরের নির্দেশিত চলার পথে এগিয়ে যাই
আর আমাদের জীবনকে গড়ে তুলি মনুষ্যত্বের মহান আদর্শে।
প্রিয় কবিবোনকে আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
loading...