আকাশে মেঘের দুদিক থেকে খোলা মাথা উঁচু করা কারেন্টের ঝলকানি—-
শালিখ পাখিদের অহেতুক কিচির মিচির—
মন কে শান্ত করা যায় না—
ঈগলের খাওয়ার মুখ থেকে কেড়ে নিলে
ঠিক যেমনটি হয়—
মোড়ে মোড়ে “ভারত ”সেজেছে—-আজকের দিনেই ভারত দাঁড়িয়ে মাথা তুলে রবীন্দ্রসংগীত আর পপ গানে লাংড়া শরীর কে হ্যান্ডসাম বানায়—?
ঠিক প্রাইভেট কোম্পানির রিসেপশানিস্ট–
পঁচটাকার উপহার আর তিনরঙা কাগজ
বুক চাপড়াচ্ছে—-
পতাকাগুলো একত্র করলে কালো ফর্সা, গেরুয়া, মুসলিম ,শিখ, হিন্দু সবার দাঁত বের করা হাসি—–কান্না,অভিযোগ, প্রতিশোধের লাল চোখ, শান্ত সংসার সব ই “মায়া” তে ফোকাস ফ্ল্যাসব্যাক–!
আর
ভারত ছাড়ো আন্দোলনের “স্পৃহা” র কড়া রোদ ঝরে পড়ে—
কোল, মুণ্ডা, সাঁওতাল, মাষ্টারদা সূর্য সেন, অশোক চক্রের অনেক গভীরে বসে আছেন?
শুনতে পাচ্ছো ?
তাঁদের প্যরেড? “জনগণ মন অধিনায়ক” ? তাঁদের জয়ের হাসি কান্না? স্তব্ধতা? নির্বাক চাউনির স থমথমে হাওয়া?যন্ত্রণায় ছটফট করা আর্তনাদ—
ক্ষুদিরামের“ গীতাপাঠ” আজও জেলে র আশেপাশে শোনা যায়—-
আজও পতাকা র তিনরঙ বাচ্চাদের হাতে হাতে খেলা করে–“আইন অমান্য ”করে “অহিংসা র দালান” বেয়ে বরাবর ই—
ভারত “সার্বভৌম স্মৃতিশৌধ–”?
loading...
loading...
এই আমাদের ভারতবর্ষীয় স্বাধীনতার আদল দিদি ভাই।
loading...
loading...
loading...
loading...