বেদনা আর সম বেদনা দিয়ে কি হবে আর, সময় তো আসবে না ফিরে
সাথে নিয়ে মৌ-মাছিদের প্রাণ; সময় তবে কি পেরেছে কবে;
সময় শুধু পোশাক তৈরীর ক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে,
পরিপত্র দিয়ে এখন আর কিছু পরিবর্তন সম্ভব নয়।
জীবন এখন বাঁওড়ের মাঝে স্থির, মানুষে চাতুর্যতা
এখন প্রতিজিহ্বায় জড়ানো মৌবী। সুযোগের অপেক্ষায়
যজমান সাজ বিচিন্তিত মঞ্চে পিণ্ড দান করে।
কেয়ামতের প্রলুব্ধ ভয় লোভের তাবুতে প্রচ্ছন্নতায়
পুরোগামী যে পথে ভুল করে ঠুকেছে মাথা,
সাকার কিংবা নিরাকার কতটা দিয়েছে সেই
সৌখিন লোবান; বিবেকের কাছে দায় মিটাতে।
পৌরাণিক যুগে ফিরে যেতে যেতে মাথা ঘুরিয়ে
বিচারের চৌকাঠে লোলুপের ফাঁসি কে দেখেছে
কবে? আজো কোন জনপথে সীতাদের অগ্নি পরীক্ষা হয়
কিংবা দ্রৌপদীর লজ্জা বস্ত্রতে ঢাকতে পারে না
হাজার নেকড়ের চোখের – নখের থাবায়।
অতিথি পাখার দল মাঝ পথে পাখা ভেঙে পরে রক্ত নদীর বুকে
ঘৃণার শকুন – শকুনিরা পাখা মেলে উড়ে চলে রাজপথে,
পারাপারের মাঝিও বুঝে গেছে জীবনের থেকে অর্থের অর্থ অনেক বেশী মজবুত;
দেশের ক্ষয় কিংবা ক্ষয়ে যাওয়া জীবন থেকে যেটুকু চেটেপুটে নেয়া যায় তাই
জীবন বোধ।
ততটা উচুতে উঠতে পারে না মানুষ, যেখানে শকুনের চলাচল;
আর পাকা শিকারীর হাতে থাকা হাজারো তীর লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে পরে
মাটির উঠানে।
loading...
loading...
লিখাটি বেশ পোক্ত গাঁথুনিতে গড়ে উঠেছে। কবি'র উচ্চারিত এবং অনুচ্চারিত বোধন শক্তিকে উপলব্ধ করার চেষ্টা করলাম। সময়ের হিসেবে সময়ের লক্ষ্যভ্রষ্ট তীর কে সার্থক মনে করি। অভিনন্দন মি. খেয়ালী মন। ব্লগে আপনার একান্ত উপস্থিতি চাই স্যার।
loading...
ভালোবাসা রেখে গেলাম প্রিয়
loading...
এমন সুন্দর লেখেন কি করে মন 'দা !! দারুণ একটি লেখা।
loading...
মাথার উপ্রে ভূত আসলেই লিখতে পারি তা না হলে বোমা মারলেও কিছু হবে না, দুঃখের বিষয় ভুতে দেখা সব সময় পাই না।

loading...
ভাল লাগায় ছুয়ে গেল মন।
loading...
হাত থাকতে কেন যে মানুষ মনদিয়ে ছুঁয়ে যায় বুঝিনা



loading...