দীর্ঘশ্বাসের অবশেষটুকু রেখে ,
দূরদিগন্তে ছায়াটা মিলিয়ে যায় ;
কুয়াশার মতো অস্পস্ট ধারাজলের ভেতরে।
কী যে প্রখর ফুটেছে জারুল-সোনালু !
পাতাগুলো লাজনম্র আবছা হয়ে আছে।
তীব্র কৃষ্ণচূড়া ; আকাশের নীচে সামিয়ানা পেতে অপেক্ষায় আছে
যেনো এক্ষুণি শুরু হবে বর্ষামাঙ্গলিক মেঘমল্লারের তালে তালে,
নেচে যাবে একশ ময়ুর;
লাল মখমলে মেঘের অশ্রুগুলো
টুপটাপ মুক্তোর মতো ঝরে গেছে আজ সারাদিন।
ফিরে আসে বৃষ্টিদিন,কদমকেতকীর রাত ।
প্রবল উল্টেপাল্টে যায়,
খুলে যায় স্মৃতির সোনালীপাতাগুলো।
গভীর গোপন খামগুলো
চন্দনসুগন্ধী কুঠরিতে অস্ফুটে কথা বলে ওঠে।
একটা যতিহীন সুদীর্ঘপথ হেঁটেছি কেবল ছায়ামগ্নতার ভেতরে ;
দরোজার বাইরে ছিল সুর্যশিখার পথ ;
স্বপ্নের ঘোরে কেউতো খুঁজে না রোদতপ্ত দিন !
আজ কি দুঃখদিন?
অঝোরধারা চিরে উড়ে গেল একটি শালিখ ;
জুড়িটা কোথায় গেল কোথাও পাইনি খুঁজে।
চিলেকোঠার পাশে জড়োসড় ভিজেকাক।
আজকে নাহয় এক মাঠ বৃষ্টির ভেতরেই ছড়িয়ে দিলাম
রোজনামচার ছেঁড়াপাতাগুলো।
( ভুল দরোজা এবং পুরনো অসুখ)
loading...
loading...
আজ কি দুঃখদিন?
অঝোরধারা চিরে উড়ে গেল একটি শালিখ ;
জুড়িটা কোথায় গেল কোথাও পাইনি খুঁজে।
চিলেকোঠার পাশে জড়োসড় ভিজেকাক।
দারুন লিখেছেন আপা।
loading...
ভুল দরোজা এবং পুরনো অসুখ
কোন গ্রন্থের নাম হলে আমার বিশ্বাস গ্রন্থটির প্রত্যেকটি লিখাই অসাধারণ।
সালাম এবং শুভেচ্ছা রইলো আপা। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
loading...
একটা যতিহীন সুদীর্ঘপথ হেঁটেছি কেবল ছায়ামগ্নতার ভেতরে ;
দরোজার বাইরে ছিল সুর্যশিখার পথ ;
স্বপ্নের ঘোরে কেউতো খুঁজে না রোদতপ্ত দিন !
অসাধারন লেগেছে



শুভকামনা থাকলো
loading...